Betta Species and variations for beginners
#শেষ_পর্ব
পৃথিবীর প্রায় সমস্ত প্রজাতির জীবের মধ্যে জিনগত বা বাস্তুসংস্হানগত বিভিন্নতা দেখা যায়।বলা বাহুল্য,এই বিভিন্নতা সৃষ্টি হয় প্রকৃতির প্রয়োজনে।এই সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করে মানুষ অবশ্য নিজই এখন বিভিন্নতা ঘটাতে সক্ষম।
বিভিন্নতার( variation) মূল কান্ডারি কিন্তু জিন।সে natural selection ই হোক বা selective breeding।Betta-র প্রজাতিগুলোতেও স্বাভাবিকভাবে বিভিন্নতা উপস্হিত।আসুন দেখে নেওয়া যাক Betta splenden- এর কিছু variation।
Betta-র রং নির্ভর করে তার বিভিন্ন কোষের colour pigmentation(কোষসমূহের রঞ্জকপদার্থ)-এর উপর।
একটা বন্য betta-য় ৪ ধরণের বর্ণস্তর থাকতে পারে-
১.চিত্রাভ স্তর[top]
২.লাল স্তর
৩.কালো স্তর
৪.হলুদ স্তর
প্রত্যেকটা স্তরের আলাদা জেনেটিক কোড আছে এবং এই জিনগুলো কোন পিগমেন্ট স্তরের হ্রাস- বৃদ্ধি ঘটায় আর ফলত,আমরা একেক রকম কালার প্যাটার্ন প্রত্যক্ষ করি! বেশ কিউট না?
মিউটেশন( জিনের স্হায়ী পরিবর্তন) অন্তর্প্রজাতি বিভিন্নতার অন্যতম কারণ হতে পারে।
Betta-র বর্ণগত বিভিন্নতার কয়েকটি নাম-
1. Combodiam
2. Red
3. Yellow
4. Melano black
5.Steel blue
6. Green
7. Turqoise
8.Butterfly
9. Marble
10.Mustard gas
11. Copper, ইত্যাদি।
পাখনাগত বিভিন্নতা-
1. Veil tail
2.Round tail
3.Half moon
4. Comb tail
5.Double tail
6.Crown tail, ইত্যাদি।
এখানে বিভিন্নরকম variation-এর কিছু সুলুকসন্ধান রয়েছে,সাথের লিংকে।উৎসাহ থাকলে পড়ে দেখতে পাড়েন,বেশ ইন্টারেস্টিং ব্যাপার।এরপর বাড়িতে যদি betta ছেলে-বৌমা থাকে,নিজে-নিজেই ব্রিডিং করানোর চেষ্টা করতে পারেন,নাতি-নাতনিতে ঘর ভরে যাবে শুধু নয়,নিজেই মোটামুটি বুঝতে পারবেন নাতি-নাতনির রং,ল্যাজ কী পদের হবে।
তথ্যসূত্র ও আরও জানতে চাইলেঃ
ছবিঃ উপরোক্ত ওয়েবসাইটসমূহ থেকে গৃহীত